What is the affects of excessive exercise

আপনি কি প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যায়াম করছেন?………………………………… সুস্থ থাকতে এবং দীর্ঘ জীবনযাপনের জন্য ব্যায়াম (Exercise) নিঃসন্দেহে অপরিহার্য। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে, নমনীয়তা বাড়াতে, ফ্র্যাকচার এবং অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু এর মানে এই নয় যে বছরের প্রতি দিনই অনেকটা করে ব্যায়াম করতে হবে। অন্য যে কোনও ক্রিয়াকলাপের মতোই বুঝে শুনে ব্যায়াম করা উচিত। প্রতি দিন কঠিন ওয়ার্ক আউট রুটিন অনুসরণ করলে কিছু গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে।*প্রতি দিন ব্যায়াম চাপ ফেলে হার্ট ও পেশির উপর:প্রতি দিন ওয়ার্ক আউট করলে মাঝে মধ্যে দু’-একদিন বিশ্রাম নেওয়া উচিত। জোর করে ব্যায়াম করলে সেটার ফল মারাত্মক হতে পারে। রোজ ব্যায়াম করলে পেশির উপর চাপ পড়ে যা বিশ্রাম না নিলে ঠিক হয় না। অতিরিক্ত ব্যায়াম হৃদপিন্ডের পেশিতেও চাপ দেয়। হৃদপিন্ডকে অতিরিক্ত চাপ দিলে হার্ট কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ঝুঁকি বাড়তে পারে।**প্রতি দিন ব্যায়াম বাধা দেয় ওজন কম করার প্রক্রিয়ায়:খুব বেশি ব্যায়াম করলে শরীর কর্টিসলের মতো স্ট্রেস হরমোন তৈরি হয়। যখন শরীরে হরমোনের মাত্রা ক্রমাগত বেশি থাকে, তখন ওজন বৃদ্ধি পায় এবং কোমরের পরিধি বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত মানসিক চাপে সব সময় ক্লান্ত লাগে এবং এতে ঘুমের চক্রও বিঘ্নিত হয়।***প্রতি দিন কতটা ব্যায়াম করা উচিত?ওয়ার্ক আউট সেশন থেকে উপকার পেতে ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। একই সময়ে, ফিটনেস স্তর এবং দৈনন্দিন রুটিনের উপর নির্ভর করে ওয়ার্ক আউট এবং অবসর সময়ের মধ্যে ভারসাম্য খুঁজে বের করতে হবে। যদি লক্ষ্য শুধুমাত্র ফিট থাকা হয়, তাহলে সপ্তাহে ১৫০ থেকে ৩০০ মিনিট মাঝারি ব্যায়াম করা যথেষ্ট। ওয়ার্ক আউট রুটিনের স্তরের উপর নির্ভর করে ১ বা ২ দিনের জন্য বিশ্রাম নেওয়া যেতে পারে। ওয়ার্ক আউট রুটিন যদি উন্নত স্তরের এবং তীব্র হয় তবে ২ দিনের বিশ্রামের সময় প্রয়োজন, অন্যথায় ১ দিন যথেষ্ট। তবে যে দিনগুলোয় বিশ্রাম নেওয়া হচ্ছে, সেই দিনগুলোয় হাঁটাহাঁটির মতো হালকা শরীরচর্চা বজায় রাখা জরুরি।****কী ভাবে বুঝব বেশি ব্যায়াম হচ্ছে?যখন দেখা যাবে যে প্রতি দিন ব্যায়াম করলে শরীরে ব্যথা হচ্ছে, সব কাজে দুর্বল লাগছে, এনার্জির অভাব হচ্ছে বা খিদে কমে যাচ্ছে তখন ব্যায়াম থেকে অবশ্যই বিরতি নিতে হবে।

35Emtiazur Rahman, Papia Liza and 33 others2 CommentsLikeCommentShare

Vitamin D Deficiency

Vitamin D Deficiency: ঘাটতি হচ্ছে ভিটামিন ডি-র? বুঝবেন কোন কোন লক্ষণ দেখে?…………………………….শরীরের জন্য অপরিহার্য ভিটামিন ডি শরীরের অভ্যন্তরেই উৎপন্ন হয়। এর পর্যাপ্ত মাত্রা শরীরে ক্যালশিয়াম এবং ফসফরাস শোষণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তা ছাড়াও এটি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে, বিভিন্ন সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এমনকি, হাড় ও দাঁতের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশকেও সহজ করে তোলে ভিটামিন ডি।বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন মহামারি সংক্রান্ত গবেষণাতেও বলা হয়েছে— ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে, ত্বকের ব্যাধিতে, এমনকি, ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধে উপকারী। এটি শরীরের পেশিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। শরীরের দুর্বল পেশিকে সবল করতে প্রাচীন যুগেও শরীরে সূর্যালোক লাগানোর প্রথা ছিল যা আসলে দেহে ভিটামিন ডি-ই সরবরাহ করে।ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে উপকারীভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে উপকারীশীতকালে দেহে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এই সময় দেহে ক্যালশিয়ামের বিপাক যথাযথ বজায় রাখার জন্য প্রতি দিন ১০-১৫ মিনিটের সরাসরি সূর্যালোক প্রয়োজন।এখন দেখা যাক, ভিটামিন ডির অভাবে আমাদের শরীরে কি কি সমস্যা অনুভূত হয় :১। ভিটামিন-ডি-এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাগুলির মধ্যে একটি হল দেহের প্রতিরোধক্ষমতাকে শক্তিশালী রাখা যাতে ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়াগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম হয় দেহ।২। দেখা যায় ভিটামিন-ডি-এর অভাব রয়েছে এমন মহিলাদের সন্তানধারণের সম্ভাবনা কম।৩। হঠাৎ করে চুল পড়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিলে খেয়াল করতে হবে শরীরে ভিটামিন ডি কমে গিয়েছে কি না।৪। হাড় এবং পেশিতে দুর্বলতা এবং ব্যথা, অস্থিসন্ধিগুলির বিকৃতি এবং দীর্ঘস্থায়ী পিঠে ব্যথা ভিটামিন ডি এর ঘাটতির সাধারণ লক্ষণ হতে পারে।৫। শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা কম হলে মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ দেখা দিতে পারে, যা ঘন ঘন মেজাজের পরিবর্তন করতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে, ভাল ভাবে বিশ্রাম নিয়েও যদি আপনি অলস এবং ক্লান্ত বোধ করেন তবে এটি ভিটামিন ডি এর অভাবের সূচক হতেই পারে।৬। স্থূল ব্যক্তিদের ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে কারণ মেদবহুল কোষগুলি শরীরে ভিটামিন ডি নিঃসরণে বাধা দেয়।

Book An Appointment

অনলাইন অথবা মোবাইলে পরামর্শ নিতে নিচের ফর্মটি পূরণ করুন। আমাদের একজন প্রতিনিধি আপনাকে কল করে সিরিয়াল নিশ্চিত করে ডাক্তারের সাথে পরামর্শের সময় জানিয়ে দিবেন। অথবা ০১৭১২ ২৯১৮৮৭ নাম্বারে কল দিয়ে সিরিয়াল নিন।

চেম্বারে এসে সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে সিরিয়াল দিন। যোগাযোগঃ ০১৭৯৭ ২২৩৫৭৪ অথবা ০১৭১২ ২৯১৮৮৭